ভোলা প্রতিনিধি: ভোলার তজুমদ্দিন উপজেলার শম্ভুপুর ইউনিয়নের ১ নং ওয়ার্ডের শিবপুর গ্রামের প্রবাসী এরশাদের স্ত্রী রেহানা বেগমের বিরুদ্ধে ৪ ভরি স্বর্ণ ও নগদ ৮ লক্ষ টাকা নিয়ে ননদের স্বামী আবুল কাশেম ওরফে রানার সাথে উধাও হয়েছে।
গত ১৭-১০-২০২২ ইং তারিখে ওই স্বর্ণ ও টাকাসহ তিনি উধাও হয়। পরে বিদেশ প্রবাসী এরশাদকে ডিভোর্স দিয়ে ননদের স্বামী আবুল কাশেম ওরফে রানাকে বিবাহ করেন রেহানা বেগম।
তার স্বামী বিদেশ প্রবাসী হওয়ার সুবাদে ননদের স্বামীর সাথে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে । পরে তার ননদকে ডিভোর্স দিয়ে শ্যালকের স্ত্রীকে বিবাহ করেন আবুল কাশেম রানা। আবুল কাশেম রানার বাড়ি লালমোহন উপজেলার কালমা ইউনিয়নে। এঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যকর পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। তবে আবুল কাশেম রানার বিচার দাবি করছেন শ্যালক এরশাদ। ভুক্তভোগী এরশাদ অভিযোগ করে বলেন , আমি দির্ঘ ৮ বছর যাবত বিদেশ প্রবাসী।
আমার বিবাহের বয়স প্রায় ৭ বছর। আমি প্রবাস থাকায় আমার বোনজামাই আবুল কাশেম রানার সাথে আমার স্ত্রীর প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। পরে আমার বোনকে ডিভোর্স দেয় আবুল কাশেম রানা। তার কিছুদিন পরেই আমার ৪ ভরি স্বর্ণ ও নগদ ৮ লক্ষ টাকাসহ আমার স্ত্রীকে নিয়ে উধাও হন তিনি। পরে আমার স্ত্রীকে বিবাহ করেন আমার বোনজামাই আবুল কাশেম রানা।
অন্যদিকে অভিযুক্ত আবুল কাশেম রানা ও রেহানা পলাতক থাকায় তাদেরকে খুঁজে পাওয়া যায়নি। শম্ভুপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোঃ রাসেল ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত মামলার প্রস্তুতি চলছে বলে জানা যায়।
সম্পাদক: এম. আই. সিয়াম || মোবাইল: ০১৭১০৩০২১২৬ || ই-মেইলঃ dbnews71.bd@gmail.com
© ২০২৪ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | ডিবি নিউজ ৭১