মোঃ এন.এইচ. শান্ত, সুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা) প্রতিনিধিঃ
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে উপজেলার আওয়ামী লীগের সভাপতি মিসেস আফরুজা বারী। একজন দক্ষ রাজনৈতিক ব্যক্তি। বিভিন্ন ত্যাগ তিতিক্ষার মধ্য দিয়েও সুন্দরগঞ্জ উপজেলাব মেহনতি মানুষের পাসে দাড়িয়ে নিরলসভাবে জনগনের সেবা করে যাচ্ছেন এই নেত্রী। আর তার সেবা ও ভালোবাসায় সুন্দরগঞ্জ উপজেলাবাসী অনেকটাই প্রাণ ফিরে পেয়েছে। নেতাকর্মীরাও হয়েছেন উজ্জীবিত। ঢাকা ইডেন কলেজের একসময়ের ছাত্রলীগের তুখোর মেধাবী ছাত্রী তিনি। এবারে সুন্দরগঞ্জ উপজেলায় এমপি হিসাবে দেখতে চায় উপজেলার সর্বস্তরের জনসাধারণ ও নেতাকর্মীরা। আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তাকেই ভোটের মাধ্যমে নির্বাচিত করবে বলে জানায় উপজেলাবাসী। উপজেলাবাসি আরো বলেন তিনি নির্বাচিত হলে সুন্দরগঞ্জের উন্নয়ন ও জনগনের আকাঙ্খাও পূরণ হবে।
দীর্ঘ দিন ধরে পথে-প্রান্তরে ঘুরে স্থানীয়দের সাথে মুখোমুখি হয় প্রতিবেদক এন. এইচ. শান্ত।
প্রতিবেদককে স্থানীয়রা বলেন, সুন্দগঞ্জ উপজেলার এখনো অনেক উন্নয়ন বাকি আছে। আর এই উন্নয়নকে গতিশীল করতে এবং সুন্দর পরিচ্ছন্ন মডেল সুন্দরঘঞ্জ করতে মিসেস আফরুজা বারীর বিকল্প নেই। মিসেস আফরুজা বারী খুবই সৎ এবং যোগ্য ব্যক্তি। তাকে এমপি হিসেবে পেলে উপজেলা বাসির উন্নয়ন গতিশীল হবে। মিসেস আফরুজা বারী মানুষের বিপদে-আপদে সবসময় সহযোগিতা করে। জনপ্রতিনিধি হিসেবে আমরা মিসেস আফরুজা বারীকেই দেখতে চাই।
মিসেস আফরুজা বারীর সাথে কথা হলে তিনি বলেন আমি অনেক ঘাত প্রতিঘাত পেয়েছি। অন্যায়ের কাছে মাথা নত করিনি। এখনো বর্ষা, সোনামি, শিলা বৃষ্টি, বন্যা হলে আমার গরিব দুঃখি মানুষ সরকারি ত্রান,এনজিওর ত্রান, প্রভাবশালীর ত্রানের আসাই লাইন ধরে দাড়িয়ে থাকে। আমাকে সুন্দরগঞ্জ বাসি সুযোগ দিলে আমি সুন্দরগঞ্জে রাস্তা ঘাট করবো ফরেন ইনভেস্টরস এনে মিল ফ্যাক্টরি করবো যাহাতে আমার বেকার যুবক ভাই বোনেরা কাজ করে মাসে ১৫/২০হাজার টাকা উপার্জন করতে পারে মান সম্মত জীবন পায়। আমি টিকসই সমাধান চাই।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কাছে বিনয়ের সঙ্গে অনুরোধ রইল। আমরা যারা আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী যোগ্য ও অভিজ্ঞ ব্যাক্তি আছি তাদের কে মনোনয়ন দেয়ার জন্য। আমাকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আওয়ামী লীগের মনোনয়ন দিলে আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ০ টলারেন্স বাস্তবায়িত করবো ইনশাআল্লাহ। জাতীর পিতার সোনার বাংলা গৌরবই। জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু।