রবিবার , ৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. অর্থনীতি
  2. আইন-আদালত
  3. আন্তর্জাতিক
  4. কাতার বিশ্বকাপ
  5. কুড়িগ্রাম
  6. কৃষি ও প্রকৃতি
  7. ক্যাম্পাস
  8. খুলনা
  9. খেলা
  10. চট্টগ্রাম
  11. চাকরি
  12. জাতীয়
  13. জীবনযাপন
  14. জোকস
  15. ঢাকা

ইবি কর্মকর্তাদের লাগাতার কর্মবিরতি সিন্ডিকেটে অংশ নিতে রেজিস্ট্রারকে বাঁধা

প্রতিবেদক
নিউজ ডেস্ক
সেপ্টেম্বর ৩, ২০২৩ ১১:৩২ অপরাহ্ণ
ইবি কর্মকর্তাদের লাগাতার কর্মবিরতি সিন্ডিকেটে অংশ নিতে রেজিস্ট্রারকে বাঁধা

ইবি প্রতিনিধি:
১৬ দফা দাবি আদায়ে লাগাতার কর্মবিরতি পালন করছে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) কর্মকর্তারা-কর্মচারীরা। গতকাল শনিবার থেকে তারা এ কর্মসূচির ঘোষণা দেন। এর আগে, এক মাসের অধিক সময় ধরে দাবি আদায়ে দৈনিক পাঁচ ঘন্টা করে কর্মবিরতি পালন করে আসছে তারা।

এদিকে রোববার বিকাল সাড়ে তিনটায় উপাচার্যের বাসভবনে ২৬১তম সিন্ডিকেটে অংশ নিতে ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার এইচ এম আলী হাসান উপস্থিত হলে কর্মকর্তা সমিতির সভাপতি এ টি এম এমদাদুল আলম ও সাধারণ সম্পাদক ওয়ালিদ হাসান মুকুটের নেতৃত্বে কয়েকজন কর্মকর্তা তাকে সভাস্থল থেকে বের করে নিয়ে আসেন। এ ছাড়া সভা আয়োজনের সঙ্গে জড়িত অন্য কর্মকর্তা-কর্মচরীদেরকেও নিয়ে আসেন তারা।

জানা যায়, এ ঘটনায় প্রায় এক ঘন্টা দেরিতে সভা শুরু হয়। সভায় আইসিটি সেলের কর্মকর্তারা উপস্থিত না থাকায় অনলাইলে অংশ নিতে চাওয়া সিন্ডিকেট সদস্যদের প্রথমে যুক্ত হতে সমস্যা হয়। পরে তারা জুম মিটিংয়ের মাধ্যমে অংশ নেয়।

কর্মকর্তাদের ১৬ দফা দাবিগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- চাকরির বয়সসীমা ৬২ বছর করা, সিন্ডিকেটের সিদ্ধান্ত মোতাবেক কর্মকর্তাদের সেশন বেনিফিট বহাল রাখা, পোষ্য কোটার ভর্তিতে শর্ত শিথিল করা, পরীক্ষা সংক্রান্ত কাজে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের পরীক্ষার পারিশ্রমিক বৃদ্ধি করা এবং বিশ^বিদ্যালয়ের জন্য যুগোপযোগী অর্গানোগ্রাম প্রণয়ন।

কর্মকর্তা সমিতির সভাপতি এ টি এম এমদাদুল আলম বলেন, এই প্রশাসন দাবি মেনে নেয় কিন্তু কোন কর্যকরী পদক্ষেপ গ্রহন করে না। আগস্ট মাস থাকায় আমরা সকল প্রকার আন্দোলন থেকে বিরত ছিলাম। তবে এবার দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলবে। এছাড়া আমরা কর্মসূচীর অংশ হিসেবে রেজিস্ট্রার সহ সিন্ডিকেটের সাথে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সিন্ডিকেট থেকে নিয়ে গিয়েছি।

এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার এইচ এম আলী হাসান বলেন, আমি সিন্ডিকেটে অংশ নেওয়ার জন্যই গিয়েছিলাম। পরে তারা (কর্মকর্তারা) আমাকে সিন্ডিকেটে অংশ নিতে দেয়নি। আমাকে ভিসির বাংলো থেকে কর্মকর্তারা ঘেরাও করে আমার অফিসে নিয়ে এসেছে। আর আমি তো কর্মকর্তা সমিতির বাইরে যেতে পারিনা। এ বিষয়ে জানতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর ড. শেখ আবদুস সালামের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তার ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল ডিবিনিউজ৭১.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন dbnews71.bd@gmail.com ঠিকানায়।

সর্বশেষ - ক্যাম্পাস

আপনার জন্য নির্বাচিত