বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বর্তমানে সব থেকে অবহেলিত জনগোষ্ঠী হলো ডিপ্লোমা প্রকৌশলীররা।
চার বছর লেখাপড়া করে দ্বারে দ্বারে ঘুরে বিভিন্ন কোম্পানীতে চাকুরীর জন্য আবেদন করে বার বার হেয় হতে হচ্ছে। একদিকে প্রতিষ্ঠান চায় যোগ্যতা অন্যদিকে নতুনরা চায় কাজ।
এমন প্রেক্ষাপটে প্রত্যেক প্রতিষ্ঠানের ডিপ্লোমারা প্রান হিসেবে কাজ করছে।তারা দিন রাত পরিশ্রম করে কোম্পানীগুলো কে সচল রাখে তারপরেও হাজারো সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।
এমন পরিস্হিতে পলিটেকনিক বিভিন্ন গ্রুপে বেতন নিয়ে আলোচনা লেখালেখি চলছে।
এ বিষয়ে পলিটেকনিক ছাত্র জোটের সভাপতি মেহেদী হাসান লিমন বলেন সবসময় আমরা অবহেলিত।পলিটেকনিক ছাত্রদের ভবিষ্যত নিয়ে কথা বলার কেউ নেই। চার বছর লেখাপড়া করে যখন কোনমতে একটু চাকরী পায় তখন হাজারো লাঞ্চনা সহ্য করতে হয়। কোন ওভার টাইম নেই নুন্যতম সম্মান নেই বেতন দিতে টালবাহানা বাৎসরিক ইনক্রিমেন্ট নেই। এমন কি চাকুরী ক্ষেত্রে হেয় এবং যখন তখন বাদ দেয়া হয়।
তিনি বলেন সর্বনিম্ন ১৮০০০ টাকা বেতন নির্ধারন করে অন্যান্য সুযোগ সুবিধা দিতে হবে।
তিনি আইডিবির সমালোচনা করে বলেন এটি নাম মাত্র সংগঠন ডিপ্লোমাদের ক্ষেত্রে তারা অকার্যকর কারন যেখানে অন্যান্য শ্রমিক সংগঠন বা পেশাজীবী সংগঠন দাবি আদায়ে সচেষ্ট কিন্তু আইডিইবি অকার্যকর। তিনি বলেন শিক্ষকদের বকেয়া বেতন পরিশোধ করতে হবে।ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীদের বিভাগীয় শহরে বিশ্ববিদ্যালয় স্হাপন করতে হবে।