আগুন একটি বিপজ্জনক ঘটনা এবং এটি থেকে নিজেকে ও অন্যকে রক্ষা করা গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশে বর্তমানে অনেক জায়গায় আগুন লাগছে, তাই আপনার সাধারণ জীবনে সাবধানতা অবলম্বন করা খুব জরুরি।
কিছু সুপারিশঃ
১. সিগারেট, ঘুটকি এবং অন্যান্য প্রকারের ধূমপান বিরত থাকুন। এগুলি একটি জ্বলনশীল দ্রবণ এবং এটি আগুন লাগার জন্য স্বাধীনতা দেয় এবং আগুন লাগার জন্য প্রধান কারণগুলির মধ্যে একটি হলো ধূমপান।
২. বাড়িতে একটি অতি ভাল এবং পরিচ্ছন্ন ইলেকট্রিক লাইট এবং অন্যান্য ইলেকট্রিক উপকরণ ব্যবহার করুন।
৩. বাড়িতে কমপক্ষে একটি অতি ভাল অতিথিসত্ব সংক্রান্ত নিয়ম অনুসরণ করুন এবং গ্যাসের সিলেন্ডার ও চুলার জন্য যথাসময়ে পরিদর্শন করুন।
৪. স্মৃতি করুন যে ফুসফুস না করে ধূমপান না করা ভালো। জ্বলনশীল পদার্থের সাথে ফুসফুস করলে তা আগুনের জন্য অধিক খুবই ভালো নয়।
৫. বাসায় কমপক্ষে একটি ফায়ার এক্সটিংয়ুশার রাখুন। যদি আগুন লাগে তবে এটি প্রাথমিকভাবে লাগানো জুদ্ধশিল্প হবে।
৬. একটি অগ্নি নিরাপত্তা নিয়ন্ত্রণ সিস্টেম স্থাপন করুন। এটি আপনাকে আগুনের জন্য সিদ্ধান্ত নেওয়া সহজ করে দেবে।
৭. বাড়িতে সমস্ত প্রবেশ দ্বার এবং জানালা পূর্ণ সময় বন্ধ রাখুন না হলে এগুলি আগুনের জন্য সহজ লক্ষ্য হবে।
৮. বাড়ির সামগ্রী মুছে ফেলুন না। স্পর্শে এগুলি আগুন লাগানো হতে পারে।
৯. গ্যাসের কাজকরী সিস্টেমের বিষয়ে সাবধান থাকুন। স্টোভ এবং চুলার জন্য যথাসময়ে পরিদর্শন করুন এবং কোনও নিরাপদ ব্যবহারকারীর নিয়ম অনুসরণ করুন।
১০. আগুন এবং অন্যান্য জ্বলনশীল পদার্থ থেকে দূরত্ব বাড়ান। একটি অগ্নিকান্ড ঘটার জন্য অনেক সময় দূরত্ব
১১. জ্বলনশীল পদার্থ এবং একটি কম্প্যাক্ট ফায়ার এক্সটিংয়ুশার রাখুন যদি সম্ভব হয়।
১২. ফায়ার এক্সটিংয়ুশার ও সুম্প ব্ল্যাংকেট রাখুন কেননা আগুন বা জ্বলনশীল পদার্থ থেকে মানুষের সুরক্ষা করতে এগুলি ব্যবহার করা হয়।
১৩. বাড়িতে একটি নিরাপদ স্থান নির্ধারণ করুন যেখানে জ্বলনশীল পদার্থ থাকতে পারে না। সেখানে কোন গ্যাস, বা আগুন লাগানোর ঝুঁকি না থাকলে ভালো।
১৪. অন্যান্য সকল উপকরণসমূহ যেমন লক, বোল্ট এবং ফাইল একটি নিরাপদ জায়গায় সংরক্ষিত রাখুন যাতে প্রয়োজনে এগুলি উপস্থাপন করা যায়।